
সাজু কবীর
লোকটির মেরুদণ্ডে একটি সূর্য ঠায় দাঁড়িয়ে
মেঘলা নয়, স্বচ্ছ আকাশ থেকে নেমে আসে কিছু বাঁশ ফাটা শব্দ তরঙ্গ
ঝলমল করে ওঠে রামধনু …
এখানে কর্কশ কোনো মধ্যযুগ নেই
নেই আধুনিকযুগের গোলা-বারুদের
বীভৎস ঝলসানি…
অথচ অকূল পাথার
লোকটির জোড়া চোখ যতদূর যায়
শুধু বিশ্রী অন্ধকার…
পাশে দাঁড়িয়ে থাকা হরিদ্রাভ বটগাছটির কণ্ঠে নির্দেশনা আসে: ‘মনের নয়ন খোলো’…
আচমকা সমান তালে হেঁটে যাওয়া এক সুশ্রী ছায়ামূর্তির প্রেমে পড়ে যায়;
হরিণ-দৌড়… হাঁসফাঁস;…তবু নাগাল মিলে না তার…
ছায়ামূর্তি একটি পত্র উড়িয়ে দেয়:
হায় প্রেমিক, এতো দূর কেন?
আমাকে দেখতে চাও! পেতে চাও!
তোমার মেরুদণ্ডে খোঁজ…